সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গুরু মহারাজ তাঁর ছোট ভ্রাতার ছেলে

গুরু মহারাজ তাঁর ছোট ভ্রাতার ছেলে ও তাঁর পরিবারের সাথেও সাক্ষাত করেন। সত্যই আসাধারণ মুহুর্ত। আজ থেকে ৪৬ বছর পূর্বে গুরু মহারাজ আমেরিকা ছেড়ে চলে আসার সময় গুরু মহা রাজের এই ছোট ভ্রাতাকে মায়াপুরে আসার আমন্ত্রণ করেছিলেন।কিন্তু ভ্রাতা শর্ত দিয়েছিলো যে,গুরু মহারাজ যদি আগে তার বাড়ীতে আসেন,তাহলেই মায়াপুরে যাবেন।সেই শর্ত রক্ষার জন্য গুরু মহারাজ ৪৬ বছর পরে এই ছোট ভ্রাতার পরিবারের সাথে সাক্ষাত করেন।সেজন্য গুরুমাহারাজ মিনীয়পলিস যান,সেখান থেকে আমেরিকা ছেড়ে লন্ডনে এসে পৌঁছান।।সত্যিই গুরুমহারাজ,তুলনা নেই, ৪৬ বছর পরে হলেও নিজ বাক্য রক্ষা করেছেন। Hariboll

আমরা সংসারী মানুষ, মাছ-মাংস না খেয়ে থাকতে পারি না। সকাল সন্ধ্যায় ভগবানের নাম নিই। তাতে কি আমাদের উদ্ধার হবে না

উত্তরঃ মাছ-মাংস না খাওয়াটা যথার্থ সংসারী লোকের কাজ নয়। মাছ-মাংস খাওয়ার জন্য নিশ্চয়ই মানুষ সংসারী হয় না। মাছ-মাংস খাওয়ার প্রতি আগ্রহ থাকলে হিংস্র শিকারী পশুপাখির প্রজাতিতে জন্মতে হবে। মানব প্রজাতির পিতা মহর্ষি মনু নির্দেশ দিয়েছেন, মৎস্যান্ বিবর্জয়েৎ। মাছ খাওয়া চলবে না। কলিগ্রস্ত হিংস্র স্বার্থপর মানুষেরা মাছ-মাংস খাবে বলে ব্যসপিতা পরাশর মুনি কলি যুগ সম্বন্ধে উল্লেখ করেছিলেন। শ্রীমদ্ভাগবতে বলা হয়েছে--- পিশাচাঃ পিশিতাশনাঃ । পিশাচ শ্রেণীর লোকেরাই আমিষাশী হয়। পিশিতাশন মানুসিকতা বর্জন করে কৃষ্ণভক্তি অনুশীলন করতে হবে। কৃষ্ণপ্রসাদ সেবা করে ভগবান কৃষ্ণকে স্মরন করে অন্তিমে ভগবদ্ ধামে উপনীত হওয়া যাবে। মাছ-মাংস প্রীতি থাকলে অন্তিমে এই দুঃখময় জগতের মধ্যেই মাছ-মাংস ভক্ষণের উপযুক্ত শরীর লাভ হবে সন্দেহ নেই। “ হরে কৃষ্ণ”