আমরা সংসারী মানুষ, মাছ-মাংস না খেয়ে থাকতে পারি না। সকাল সন্ধ্যায় ভগবানের নাম নিই। তাতে কি আমাদের উদ্ধার হবে না
উত্তরঃ মাছ-মাংস না খাওয়াটা যথার্থ সংসারী লোকের কাজ নয়। মাছ-মাংস খাওয়ার
জন্য নিশ্চয়ই মানুষ সংসারী হয় না। মাছ-মাংস খাওয়ার প্রতি আগ্রহ থাকলে
হিংস্র শিকারী পশুপাখির প্রজাতিতে জন্মতে হবে। মানব প্রজাতির পিতা মহর্ষি
মনু নির্দেশ দিয়েছেন, মৎস্যান্ বিবর্জয়েৎ। মাছ খাওয়া চলবে না। কলিগ্রস্ত
হিংস্র স্বার্থপর মানুষেরা মাছ-মাংস খাবে বলে ব্যসপিতা পরাশর মুনি কলিযুগ সম্বন্ধে উল্লেখ করেছিলেন।
শ্রীমদ্ভাগবতে বলা হয়েছে---
পিশাচাঃ পিশিতাশনাঃ। পিশাচ শ্রেণীর লোকেরাই আমিষাশী হয়। পিশিতাশন মানুসিকতা বর্জন করে কৃষ্ণভক্তি অনুশীলন করতে হবে। কৃষ্ণপ্রসাদ সেবা করে ভগবান কৃষ্ণকে স্মরন করে অন্তিমে ভগবদ্ ধামে উপনীত হওয়া যাবে। মাছ-মাংস প্রীতি থাকলে অন্তিমে এই দুঃখময় জগতের মধ্যেই মাছ-মাংস ভক্ষণের উপযুক্ত শরীর লাভ হবে সন্দেহ নেই। “ হরে কৃষ্ণ”
শ্রীমদ্ভাগবতে বলা হয়েছে---
পিশাচাঃ পিশিতাশনাঃ। পিশাচ শ্রেণীর লোকেরাই আমিষাশী হয়। পিশিতাশন মানুসিকতা বর্জন করে কৃষ্ণভক্তি অনুশীলন করতে হবে। কৃষ্ণপ্রসাদ সেবা করে ভগবান কৃষ্ণকে স্মরন করে অন্তিমে ভগবদ্ ধামে উপনীত হওয়া যাবে। মাছ-মাংস প্রীতি থাকলে অন্তিমে এই দুঃখময় জগতের মধ্যেই মাছ-মাংস ভক্ষণের উপযুক্ত শরীর লাভ হবে সন্দেহ নেই। “ হরে কৃষ্ণ”
মন্তব্যসমূহ