সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নোয়াখালীর পরমার্থিক বার্তাঃ আজ পবিত্র গোপাষ্টমী তিথি।

”আজ পবিত্র গোপাষ্টমী তিথি। আমি সমস্ত গোপ এবং গোপীদের স্বাগত জানাই, যদিও এটা বলা কঠিন কে গোপ আর কে গোপী, অনেক গোপীই গোপবেশ ধারণ করায়, তাঁদের চিনতে পারা খুবই দুরূহ ব্যাপার, কেউ বলতে পারে না।     তো আজই সেই দিন, যেদিন নন্দ মহারাজ ঠিক করলেন যে, কৃষ্ণ এখন বড় দায়িত্বের জন্যে প্রস্তুত। এর আগে কৃষ্ণ গো-বৎসদের দেখাশোনা করতেন এবং আজকের দিনেই তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে গাভীদের দেখাশোনা করার অনুমোদন পান।    শ্রীল প্রভুপাদ বলেছেন, গোবর্ধন পূজার মত, গোপাষ্টমীতেও আমরা গাভীদের পূজা করি। শুধুমাত্র আমরা নই, শুধুমাত্র দেবতারা নন, এমনকি কৃষ্ণ স্বয়ং। তিনি গাভীদের পূজা করেছিলেন, তাদের যত্ন নিয়েছিলেন। এই দৃষ্টান্তের মাধ্যমে বোঝা যায়, এটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ।” শ্রীল জয়পতাকা স্বামী গুরুমহারাজ গোপাষ্টমী  ১৯শে নভেম্বর, ২০১৫ শ্রীধাম মায়াপুর।

নোয়াখালীর পরমার্থিক বার্তাঃ কালাচাঁন মত ছেড়ে ইসকন মত গ্রহন করায় নারায়ণগঞ্জ লাঙ্গলবন্দে একঘরে তিন পরিবার।

জল দরকার। আনতে গেলে বাধা। মন্ডপে পূজা, তাতেও মানা। গেলেও বের করে দেয়া হয়। প্রতিবেশিদের কড়া ভষায় বলে দেওয়া হয়েছে, কেউ ওদের বাড়ি ঢুকতে পারবে না। ওদের দোকানে যাওয়া যাবে না। সব ধরনের লেনদেন নিষিদ্ধ। কোনো সম্পর্ক রাখা যাবে না। কথার অমান্য হলে তারও একই পরিণতি হবে। এমন সব নিষেধাজ্ঞা দিয়ে দেড় বছর ধরে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার তিনটি হিন্দু পরিবারকে একঘরে করে রেখেছেন একই সম্প্রদায়ের মাতব্বররা। অভিযোগ রয়েছে, সামাজিক ভাবে হেয় করতে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলাও দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় খুব কষ্টে দিন কাটছে এই তিন পরিবারের সদস্যদের। স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কালাচাঁন মত ছেড়ে ইসকন মত গ্রহন করায় বাবুল চন্দ্র দাস, তার ভগ্নি পতি ধীরেণ চন্দ্র দাস ও ধীরেণের ছোট ভাই বীরেন চন্দ্র দাসের পরিবারকে একঘরে করে রাখা হয়েছে। তারা লাঙ্গলবন্দ এলাকার বাসিন্দা। যে মতভিন্নতার জন্য একঘরে করা হয়েছে, প্রকৃতপক্ষে উভয় মতের লোকজনই কৃষ্ণানুরাগী। কালাচাঁন আদি আর ইসকন হল আমলের মত। তাছাড়া ধর্মীয় মত-পথের কারণে একঘরে করার কোনো আইন নেই। উল্টো এ ধরনের পদক্ষেপ অপরাধ হিসেবে গন্য হওয়ার কথা। উপজেলা সমাজসেবা ...

কৃষ্ণকৃপাশ্রীমূর্তি শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।

  ১৯৭৬ সাল ডিসেম্বর মাস শ্রীল প্রভুপাদ খুব অসুস্থ হলেন। তখন প্রভুপাদ মিন্টোপার্কের আলবার্ট রোডের শ্রীরাধাগোবিন্দমন্দিরে অবস্থান করছেন। কোথাও বের হন না। প্রতিদিন প্রভুপাদকে দর্শন করার জন্য তার শিষ্য প্রফেসার ডাক্তার, এসিস্ট্যান্ট প্রফেসার আসতেন। আবার কোন প্রভুপাদের ঘনিষ্টজন সাথে ভাল ডাক্তার নিয়ে হাজির হতেন। কিন্তু প্রভুপাদ সবাইকে নিরাশ করতেন এই বলে যে, তিনি হোমিওপ্যাথি ও ভেষজ ঔষধ ছাড়া অন্যকিছু নিবেন না। একদিন রাতে প্রভুপাদ ভক্তিচারু মহারাজকে ডেকে আনালেন। এবং মহারাজ আসলে তিনি কোলকাতার একজনের ঠিকানা দিলেন যিনি কবিরাজ ডাক্তার। তাকে নিয়ে আসার জন্য। পরদিন ভক্তিচারু মহারাজ সেখানে গিয়ে দেখলেন সেই কবিরাজ মশাই প্রভুপাদ থেকেও অনেক বৃদ্ব ও তিনিও খুব অসুস্থ। ভক্তিচারু মহারাজ বৃদ্ব কবিরাজ মশাইকে প্রভুপাদের নাম বলতেই তার চোঁখ জ্বলজ্বল করে উঠল এবং বলল, ''চল আমি যাব''। এক সপ্তাহ সেই কবিরাজ মশাইয়ের ভেষজ গুলি খেয়ে প্রভুপাদ সম্পুর্ন সুস্থ হয়ে গেলেন এবং সেক্রেটারিকে বললেন লন্ডনে যাবেন দ্রুত প্লেনের টিকেটের ব্যবস্থা করতে। তিনি লন্ডন গেলেন ঠিকই কিন্তু কয়েকদিন পর তিনি আবারও প্রচন্ড অসুস্থ...