ব্যাসদেবের
মতো মহান তত্ত্বজ্ঞানী পন্ডিতেরও গুরু গ্রহনের আবশ্যতকতা ছিল,এবং তার
গুরুদেব নারদ মুনির নির্দেশ অনুসারে,তিনি এই দিব্য সাহিত্যসম্ভার
শ্রীমদ্ভাগবত প্রণয়ন করেছিলেন।এমনকি শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুও যিনি
হচ্ছেন স্বয়ং পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ,তিনিও গুরু গ্রহন করেছিলেন।শ্রীকৃষ্ণ
লোকশিক্ষার জন্য সান্দীপনি মুনিকে গুরুরূপে বরণ করেছিলেন।পৃথিবীর
সমস্ত আচার্য এবং মহাত্মাদের গুরু ছিলেন।ভগবদগীতায়
অর্জুন শ্রীকৃষ্ণকে তার গুরুরূপে বরণ করেছিলেন,যদিও সেই
প্রকার লৌকিকতার কোন প্রয়োজন ছিল না।অতএব প্রতিটি ক্ষেত্রেই,গুরু গ্রহনের
প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে কোন সন্দেহই নেই।
শর্ত কেবল একটিই,এবং তা হচ্ছে গুরুকে সৎ হতে হবে,অর্থাৎ গুরুদেবকে যথাযথ পরম্পরার অন্তর্ভুক্ত হতে হবে।
শর্ত কেবল একটিই,এবং তা হচ্ছে গুরুকে সৎ হতে হবে,অর্থাৎ গুরুদেবকে যথাযথ পরম্পরার অন্তর্ভুক্ত হতে হবে।
তথ্যঃ শ্রীমদ্ভাগবতের ৩য় স্কন্ধের ৭ম
অধ্যায়ের ৩৯নং শ্লোকের ভক্তিবেদান্ত তাৎপর্য থেকে সংগৃহিত।
মন্তব্যসমূহ